প্রথম ছবিতেই তাই একজন হিট নায়িকাকে পেয়েছিলেন জিৎ। হয়তো অনেকেরই মনে নেই প্রিয়ঙ্কা ছিলেন ১৯৯৬ সালের মিস ক্যালকাটা। তার পরে ছবির জগতে আসা। মিলেনিয়ামের ঠিক পর পরই বাংলা ছবির জগতে রেকর্ড তৈরি করেছিল ‘সাথী’।

প্রিয়ঙ্কা ত্রিবেদী

প্রথমে মডেলিং ও তার পরে বাসু চট্টোপাধ্যায়ের ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ ছবি দিয়ে ১৯৯৮ সালে বাংলা ছবিতে আত্মপ্রকাশ। এই সুন্দরী নায়িকা প্রথম ছবি থেকেই দর্শকদের প্রিয় হয়ে ওঠেন।

জিৎ-প্রিয়ঙ্কা জুটির ‘সাথী’-র পরে আরো পাঁচটি বাংলা ছবি করেছেন প্রিয়ঙ্কা কিন্তু ২০১১ সালের ‘হেলো মেমসাহেব’-এর পরে আর তাকে বাংলা ছবিতে দেখা যায়নি।

প্রিয়ঙ্কা ত্রিবেদী

শুধু তাই নয়, ২০০২-২০১১ এই পর্যায়ে তাকে হাতে-গোনা কয়েকটি বাংলা ছবিতে দেখা গিয়েছে। অনেকেই হয়তো এতদিনে ধরে নিয়েছেন যে ছবির জগৎ থেকে বিদায় নিয়েছেন প্রিয়ঙ্কা।

একেবারেই না, প্রিয়ঙ্কা পুরোপুরি মন দিয়েছেন দক্ষিণী ছবিতে। এবং এই বছরও রিলিজ হয়েছে তার কন্নড় ছবি ‘প্রিয়ঙ্কা’ তবে তিনি আর প্রিয়ঙ্কা ত্রিবেদী নামে পরিচিত নন, তার বর্তমান নাম ‘প্রিয়ঙ্কা উপেন্দ্র’।

প্রিয়ঙ্কা ত্রিবেদী

কন্নড় ছবির নায়ক উপেন্দ্র কুমারের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে। উপেন্দ্রর সঙ্গে তার আলাপ ২০০১ সালে, ‘রা’ ছবির সেটে। এখন স্বামী এবং দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে বেঙ্গালুরুতে থাকেন প্রিয়ঙ্কা। এবং এখনো যে তিনি আগের মতোই সুন্দরী তা এই ছবিগুলো দেখেই বোঝা যায়।

priyanka_fina