সিলেট ১৩ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:১০ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২৩, ২০১৬
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গণধর্ষণে ছিন্নভিন্ন হয়ে মৃত্যুর পর, মেয়েটিকে ধর্ষণকারীরা গাছে ঝুলিয়ে দিয়ে গিয়েছিল। সেই গাছ থেকেই মৃতদেহটি নামিয়ে আনে আরেকটা দল। টানা দুদিন ধরে মৃতদেহেই চলে ধর্ষণ। তারপর সেই দেহ রাস্তার ধারের ঝোপে ফেলে রেখে যায়, জানিয়েছে পুলিশ।
এই ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ধৃতদের একজনের বাড়ি থেকে মেয়েটির স্কুলব্যাগ এবং আর একজনের বাড়ি থেকে মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ভারতের উত্তর প্রদেশের।
দ্বাদশ শ্রেণির এই ছাত্রীটি স্কুলে যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয়েছিল। হদিস যখন মিলল তখন রাস্তার ধারে ঝোপঝাড়ের মধ্যে তার দেহটি পড়ে ছিল। প্রায় ছিন্নভিন্ন, পচন ধরা।
না, পেটে ছুরি ঢুকিয়ে খুন নয়, ধর্ষণের পর ধর্ষণেই মৃত্যু হয়েছে তার। জীবিত এবং মৃত অবস্থায় একের পর এক মোট ২১ জন তাকে ধর্ষণ করে! যে রিপোর্ট দেখে চমকে ওঠেন উত্তর প্রদেশের পুলিশ অফিসাররাও।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছ থেকে মেয়েটির মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তারও ৬ দিন আগে থেকে সে নিখোঁজ ছিল। মৃত্যুর কারণ জানতে ময়নাতদন্ত করা হয়। তখনই রিপোর্টে তার দেহে ২১ জনের ডিএনএ মেলে।
রিপোর্টে জানা যায়, ধর্ষণ করার সময়ই অত্যধিক রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। তার পরও রেহাই মেলেনি। তার মৃতদেহের ওপরও একের পর এক ধর্ষণ চলেছে। এই ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। বাকিদের খোঁজ চলছে। সুত্র : আনন্দ বাজার পত্রিকা
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি