সিলেট ২২শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:১৬ অপরাহ্ণ, জুলাই ২০, ২০১৬
স্পোর্টস ডেস্ক : সম্প্রতি ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে ‘সন্দেহজনক’ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে ১১ জন বোলারের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দেয়া হয়।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের বোলিং রিভিউ কমিটি চিহিৃত কয়েকজন বলারের বোলিং অ্যাকশন শোধরানোর প্রক্রিয়া ২০ জুলাই(বুধবার)থেকে শুরু করছে।এখানে যারা অ্যাকশন সংশোধনে ব্যর্থ হবেন ভবিষ্যতে তাদের খেলার স্বপ্ন শেষ হয়ে যেতে পারে। কারণ অ্যাকশন পরিবর্তন না হলে তাদের ব্যাপারে কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে বিসিবি। রিভিউ কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেছেন, আমরা চাই না যে একজন অবৈধ বোলার দীর্ঘদিন ধরে খেলা চালিয়ে যাক। আইসিসির নতুন নিয়ম অনুযায়ী একজন বোলারকে বোলিং অ্যাকশনের শুদ্ধতা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম বোলিং করতে হয়। বিসিবি’র বোলিং রিভিউ কমিটিও সেই নিয়মই অনুসরণ করবে। আধুনিক সরঞ্জাম না থাকলেও এই পদ্ধতিতেই ত্রুটি বের করা সম্ভব হবে বলে মনে করছে বিসিবি।বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের বোলিং অ্যাকশনে আসলে সমস্যা কোথায়?
জবাবে আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ বিবিসিকে বলেন, মূলত খালি চোখে দেখে সন্দেহের ওপর ভিত্তি করে ত্রুটি চিহ্নিত করা হয়। গাইডলাইন আইসিসি থেকে আসে। আমাদের বলা হয়, যদি বিন্দুমাত্র সন্দেহ হয় তাহলে রিপোর্ট করতে হয়। তখন কারগরিভাবে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। গত মার্চে ভারতে অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্বকাপের মাঝপথে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায় মাথায় নিয়ে দেশে ফিরে আসতে হয়েছিল ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ ও আরাফাত সানি। তাতে করে ওই আসরে বাংলাদেশের বোলিং অ্যাটাক অনেকখানি দুর্বল হয়ে পড়ে।শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ বলেন, তারা যখন ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে উঠে এসেছিলেন তখন যদি বিষয়টি সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা হতো তাহলে বিষয়টি একটি আন্তর্জাতিক আসর থেকে এভাবে উঠে আসতো হতো না।
বোলিং অ্যাকশন অবৈধ বা সন্দেহজনক হচ্ছে কি-না, সেটা খেলোয়াড়রা নিজেরা কতটা বুঝতে পারেন?এমন প্রশ্নে আম্পায়ার শহীদ বলেন, কেউ কেউ জানেন। তবে, যাদের কাছ থেকে তারা কোচিং পাচ্ছেন তাদের কাছ থেকে তারা কতটা জানতে পাচ্ছে সেটা আমার জানা নেই। তারা যদি এসব বিষয়ে নজরে দিয়ে বোলারদের বলতেন যে তোমার বোলিং অ্যাকশনটা সাসপেক্টেড তাহলে তারা অল্পবয়স থেকে সেটা জানতে পারতো এবং সেভাবে অ্যাকশন পাল্টাতে পারতো। বাংলাদেশে অনেক ক্রিকেট একাডেমী হয়েছে, ক্লাবের খেলা হচ্ছে, কোচিং হচ্ছে। যারা স্কুল লেভেলে বা প্রাথমিক পর্যায় থেকে কোচিং করান তাদের নলেজে যদি এটা দেয়া হতো তাহলে তারা হয়তো সেভাবে কোচিং করতে পারতেন, বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সুত্র : অনলাইন।
উপদেষ্টা খালেদুল ইসলাম কোহিনুর
আইন বিষয়ক উপদেষ্টাঃ এড. মোঃ রফিক আহমদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : মোহাম্মদ হানিফ
সম্পাদক ও প্রকাশক : বীথি রানী কর
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : ফয়সাল আহমদ
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : মো: কামরুল হাসান
নিউজ ইনচার্জ : সুনির্মল সেন
অফিস : রংমহল টাওয়ার (৪র্থ তলা),
বন্দর বাজার, সিলেট।
মোবাইল : ০১৭১৬-৯৭০৬৯৮
E-mail: surmamail1@gmail.com
Copyright-2015
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি