সিলেট ২২শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১১:০৪ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১৬
দিনটি ছিল ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি। ১৫০ টাকার ষ্টাম্পের সাথে একটি কাটিস পেপার সংযুক্ত। এলাকাবাসী রইছ আলী গংসহ স্বাক্ষর রয়েছে ১৫ জনের। সাথে স্বাক্ষর উপজেলা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী তৎকালীন দ: বানীগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ আহমদ ৬ নং ওয়ার্ড মেম্বার বশির উদ্দিনসহ ৭, ৮ ও ৯ ওয়ার্ডের সদস্য ও ৪, ৫,৬ এর মহিলা সদস্যবৃন্দ স্বাক্ষরিত একটি স্বীকৃতি পত্রে বর্তমান আব্দুল হামিদ সড়কটি গোপাট রকমের প্রমান পাওয়া যায়।এছাড়াও ২০০৮ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি বর্তমানে নাম করনের বিরোধী পক্ষ নেতা তৈমুর রশিদসহ ৭ জন স্বাক্ষরিত প্রত্যয়ন পত্রে বদাইখাল নামে তৎকালীন অবস্থান তুলে ধরে রাস্তাটি নির্মানে দানবীর এম এ শাকুর সিদ্দকীর সাথে চুক্তিনামা সম্পাদন করা হয়। হল মাটির কাজ ড্রেসিং লেভেলিং ঘাস লাগানো যার প্রমান বিরোধীতাকারী তৈমুর রশিদ নিজেই।কারন তিনিই ১০ লাখ টাকায় এ কাজ সম্পন্ন করার চুক্তি করে ত্রুটিপূর্ণ কাজ বুজে দিয়েছিলেন।যার জন্য তাকে চুক্তিমত ১ লাখ টাকা জরিমানা বা কর্তন করা হয়েছিল।
শুরু হল বিরোধ।এ সময় শাকুর সিদ্দকীর পক্ষ নেন বর্তমানে বিরোধীপক্ষ তৎকালিন সময়ের ছাত্র আবুল কাশেমের গোত্র।
তারাই স্বাক্ষর করে ও মৌখিক সহযোগীতা করে সংবাদের প্রথমে উল্লখিত চুক্তির ৩ নং পৃষ্ঠায় কালভার্ট ও সেতু নির্মানের অনুরোধ করা হয়। শাকুর সিদ্দিকির জন্ম এক অজপাড়া গায়ে।যুক্তরাজ্যের এ ব্যবসায়ী নিজের বিলাসবহুল জীবনের স্বাদ যেনো মাতৃভূমি পায়,নৌকার বদলে যেনো চলে মোটর গাড়ী,আার যেনো কোন মা প্রসব বেতার কাতর আর্তনাদ বদাইখাল বা মাছুখাল বা সুরমার স্রোত স্বাক্ষি না হয়! এমন অনুভুতির তাড়নায় নিজের কষ্টে অর্জিত তিলে তিলে গড়া সোয়া ২ কোটি টাকা ব্যায়ে গড়ে তুললেন হাজি আব্দুল হামিদ সড়ক ও হাজি শওকত আলী সেতু।শুধু তাই নয় এই মহামানব সকলের বাড়ী যেনো হয় কবির ভাষায় আমার বাড়ী তোমার বাড়ী রইব নাকো দূর এমন কথা সত্য প্রমান করলেন নির্মান করলেন আর বড় দুটি কালভার্ট।যার জন্য আজ দ্রত কলেজে এসে পড়তে পারছেন আবুল কাশেমেরা।বিরোধীতা করতে পারছেন এ রাস্তায় গাড়ী চড়ে। শওকত আলী সেতুটি অর্ধেক কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর বন্যার করালগ্রাসে পড়ে ভেস্তে গেলও মানব দরদী শাকুর হৃদয় ক্ষান্ত হয়নি বা ভেস্তে যাননি।তিনি কোটি টাকা ব্যায়ে এই সেতুটি করে ভোগ করেছিলেন ২ দিনে ৪ পারাপার। ৪ পারাপারে যদি মূল্য যদি সোয়া ২ কোটি টাকা হয় তাহলে নামকরনের ফলক ভাংগা সঠিক নতুবা প্রবাসী সহজ সরল মানুষটির সাথে এমন আচরন কেন? আর যদি ভাংতে হয় তাহলে আবুল কাশেম ও তৈমুর রশিদরা কত হাজার পারাপার করেছেন তার মূল্য কয় হাজার কোটি টাকা হয় তার অংক কষে শাকুর সিদ্দিকিকে বুঝিয়ে দিয়ে ভাংলে অযুক্তিক হবে না।নয়তো কেনো এই বিরোধীতা?আইনের প্রতি সম্মান জানাই। দানশীলদের কদর করে আর ও প্রবাসীদের উৎসাহিত করি।বাংলাদেশের সর্বচ্চ আদালত শাকুর সিদ্দিকীর দানকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।সম্মান জানিয়েছন স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালেয়র সচিব মহোদয়,জেলা প্রশাসক সিলেট,সিলেটের সকল উপজেলা চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কর্মকর্তাগন, কানাইঘাট উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যগন। সর্বপোরী বাউরভাগ গ্রামের নিরীহ আপামোর জনসাধারন ও।
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি